কথা বলার নীতিঃ
—–*+*—–
১. কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া।
( সূরা নূরঃ ৬১)
২. সতর্কতার সাথে কথা বলা
(কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়) ( সূরা ক্বফঃ ১৮) ।
৩. সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা।
( সূরা বাক্বারাহঃ ৮৩; বুখারী হ/ ১৪১৩) ।
৪. অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা।
( সূরা নূরঃ ৩; বুখারী হা/ ৩৫৫৯) ।
৫. কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা।
( সূরা লুকমানঃ ১৯ সূরা হুজুরাতঃ ২ – ৩)
৬. বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা।
( সূরা নামলঃ ১২৫) ।
৭. সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দুয়ার উন্মুক্ত করা ।
(সূরা আহযাবঃ ৭১ – ৭২) ।
৮. গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা।
( সূরা লুকমানঃ ১৯; তিরমিযী হা/ ৪৮৫৯) ।
৯. উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা
( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১০. উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া।
( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১১. ঈমানদারদের কথা ও কাজ এক হওয়া।
( সূরা ছফঃ ২) ।
১২. পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমার নীতি অবলম্বন করা ।
( সূরা আ’রাফঃ ১৯৯) ।
১৩. মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
( সূরা আহযাবঃ ৩২) ।
১৪. ছেলেরা পর নারীর সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
১৫.মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা।
( সূরা ফুরকানঃ ৬৩) ।
—–*+*—–
১. কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া।
( সূরা নূরঃ ৬১)
২. সতর্কতার সাথে কথা বলা
(কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়) ( সূরা ক্বফঃ ১৮) ।
৩. সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা।
( সূরা বাক্বারাহঃ ৮৩; বুখারী হ/ ১৪১৩) ।
৪. অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা।
( সূরা নূরঃ ৩; বুখারী হা/ ৩৫৫৯) ।
৫. কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা।
( সূরা লুকমানঃ ১৯ সূরা হুজুরাতঃ ২ – ৩)
৬. বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা।
( সূরা নামলঃ ১২৫) ।
৭. সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দুয়ার উন্মুক্ত করা ।
(সূরা আহযাবঃ ৭১ – ৭২) ।
৮. গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা।
( সূরা লুকমানঃ ১৯; তিরমিযী হা/ ৪৮৫৯) ।
৯. উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা
( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১০. উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া।
( সূরা হা- মীম সাজদাহঃ ৩৪) ।
১১. ঈমানদারদের কথা ও কাজ এক হওয়া।
( সূরা ছফঃ ২) ।
১২. পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমার নীতি অবলম্বন করা ।
( সূরা আ’রাফঃ ১৯৯) ।
১৩. মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
( সূরা আহযাবঃ ৩২) ।
১৪. ছেলেরা পর নারীর সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
১৫.মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা।
( সূরা ফুরকানঃ ৬৩) ।