তাবলীগ জামা’আতকে কেন “ইলিয়াসী তাবলীগ” বলা হয়ঃ

তাবলীগ জামা’আতকে কেন
“ইলিয়াসী তাবলীগ” বলা হয়ঃ
★★★★★★★★★★★
তাবলীগতো হয় আল্লাহ ও তার
রাসুলের (সাঃ)। সুতরাং এর কোন
নাম দিতে হলে এর নাম
হওয়া উচিত
মুহাম্মদী তাবলীগ। কিন্তু
লোকেরা একে ইলিয়াসী তাবলীগ
কেন বলে?
আসুন এর উত্তর
শুনি মাওলানা ইলিয়াস সাহেব
থেকেই। তিনি বলেনঃ
“আজকাল আমার
উপরে স্বপ্নে সহীহ ইলম
অবতীর্ন হচ্ছে।এ জন্য
চেষ্টা করবো যেন আমার
বেশী বেশী ঘুম হয় (আনন্দের
কারনে যখন ঘুম কম
হতে লাগলো তখন ডাক্তার ও
কবিরাজের
পরামর্শক্রমে আমি মাথায় তেল
মালিশ করলাম)।
ফলে ঘুমে ডুবে গেলাম।
তিনি বলেন, তাবলীগের এই
তরিকাও আমার উপর
স্বপ্নে প্রকাশ পেয়েছে”
[মালফুযাতে হযরত
মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস-
মাওলানা মুহাম্মাদ মানযুর
নোমানী পৃষ্ঠা নঃ ৫১ ]
সুতরাং মাওলানা ইলিয়াস
সাহেবের এই তাবলীগ
হচ্ছে একটি স্বপ্নে পাওয়া তাবলীগ
যা তারই জবানীতে প্রমানীত।
তাই বলাই যায় এটা আল্লাহ ও
তার রাসুলের মনোনীত তাবলীগ
নয় বরং মাওলানা ইলিয়াস
সাহেবের নিজস্ব
চিন্তা চেতনারই ফসল
বা তরীকা। এজন্যই হয়তো বড়
বড়
শায়খরা এটাকে মুহাম্মদি (নাবী সাঃ এর)
তাবলীগ
না বলে ইলিয়াসি তাবলীগ
বলে থাকেন।
তাছারা এই তাবলীগ জামাতের
প্রধান
যে বইটি (ফাযায়েলে আমাল)
তাতেও এটা পরিস্কার
হয়ে উঠে যে, এটা নাবী (সাঃ)
আনিত তাবলীগ নয়
কেননা এতে রয়েছে ভুরি ভুরি শিরকি কথা ও
গল্প কাহিনী আর ইবাদাতের
নামে সনদবিহীন সব
বাড়াবাড়ি কিচ্ছা কাহিনী।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে এই
ভ্রান্ত জামা’আত থেকে হিফাযত
করুন।

Leave a comment